धूम्रपान करने वालों को कोविद उन्नीस संक्रमणों के लिए जोखिम होने की अधिक संभावना है।  विश्व स्वास्थ्य संगठन (डब्ल्यूएचओ) का कहना है कि हाथ की उंगलियां धूम्रपान करते समय होंठों के संपर्क में आती हैं, जिससे हाथ (या सिगरेट के किनारे) में वायरस के संक्रमित होने का खतरा बढ़ जाता है।  कोविद उन्नीस संक्रमण बहुत आसानी से फैल सकता है।  धूम्रपान करने वालों को श्वसन संक्रमण का खतरा अधिक होता है और उन्हें कोरोनावायरस के साथ धूम्रपान छोड़ना चाहिए।  इससे उसके शरीर की प्रतिरोधक क्षमता बढ़ेगी।  उन्हें कोरोनोवायरस के संकुचन का भी अधिक खतरा है क्योंकि धूम्रपान फेफड़ों और हृदय की कार्यक्षमता को कम करता है।

Smokers are more likely to be at risk for covid nineteen infections.  The World Health Organization (WHO) says the fingers of the hand come in contact with the lips while smoking, which increases the risk of the virus being transmitted to the hand (or the side of the cigarette).  Covid Nineteen infections can spread very easily through.  Smokers are at higher risk of respiratory infections and should quit smoking with coronavirus in mind.  This will increase the immunity of his body.  They also have a higher risk of contracting coronavirus as smoking reduces lung and heart function.

ধূমপান করেন তাদের কোভিড নাইনটিন সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি হবার সম্ভাবনা আছে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে সিগারেট খাবার সময় হাতের আঙুলগুলো ঠোঁটের সংস্পর্শে আসে এবং এর ফলে হাতে (বা সিগারেটের গায়ে) লেগে থাকা ভাইরাস মুখে চলে যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।যারা হুঁকো বা শিশায় ধূমপান করেন তারা অনেক সময় একাধিক লোক মিলে একটি হুঁকো বা নল ব্যবহার করেন - যার মাধ্যমে খুব সহজেই কোভিড নাইনটিন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। ধূমপায়ীদের শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে করোনাভাইরাসের কথা মাথায় রেখেই তাদের উচিত ধূমপান ছেড়ে দেওয়া। এতে তার দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ধূমপান ফুসফুস ও হৃদপিণ্ডের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয় বলে তাদের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেশি থাকে।

Wellness is an active process for being aware and staying healthy and last.  Wellness cannot be freed from temperature, it is a serious process of change and testing.

সুস্থতা এবং সচেতন থাকার এবং সুস্থ ও দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার জন্য স্বাস্থ্য একটি সক্রিয় প্রক্রিয়া।  সুস্থতা তাপমাত্রা থেকে মুক্তি দেওয়া যায় না, এটি পরিবর্তন এবং পরীক্ষার একটি গুরুতর প্রক্রিয়া।

* The state is concerned with complete physical, human rights and social protection, and not the practice of minimal status or vulnerability.

রাষ্ট্র সম্পূর্ণ শারীরিক, মানবাধিকার এবং সামাজিক সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন, ন্যূনতম মর্যাদা বা দুর্বলতার অনুশীলন নয়।

* One of the most notable is the awareness, self-guidance and scheduling process.

সম্পূর্ণ লক্ষণীয় এক সচেতনতা, স্ব-নির্দেশিকা এবং সময়সূচী প্রক্রিয়া।

How wellness matters
সুস্থতার বিষয়টি কতটা গুরুত্বপূর্ণ

Maintaining the best level of well-being for living a high quality of life is absolutely important because everything we do and every feeling is related to our well-being.  In turn, our well-being directly affects our actions and emotions, so it is important for everyone to achieve optimal well-being in order to reduce stress, reduce the risk of illness, and ensure positive interaction.

উচ্চ মানের জীবন যাপনের জন্য সর্বোত্তম স্তরের সুস্থতা বজায় রাখা একেবারে সুস্থতার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আমরা যা কিছু করি এবং প্রতিটি অনুভূতি আমাদের কল্যাণের সাথে সম্পর্কিত।  ঘুরেফিরে, আমাদের মঙ্গলটি সরাসরি আমাদের ক্রিয়া এবং আবেগকে প্রভাবিত করে সুতরাং, চাপ কমানোর জন্য, অসুস্থতার ঝুঁকি হ্রাস করতে এবং ইতিবাচক মিথস্ক্রিয়া নিশ্চিত করার জন্য সবার পক্ষে সর্বোত্তম সুস্থতা অর্জন করা গুরুত্বপূর্ণ।

There are eight levels of well-being: professional, sensitive, spiritual, environmental, financial, physical, social and intellectual.  Each level of wellness is related to each other.  Each dimension is equally important in the pursuit of optimal health.  One can reach the best level of well-being by understanding how to maintain and optimize each level of well-being.

সুস্থতার আটটি মাত্রা রয়েছে: পেশাগত, সংবেদনশীল, আধ্যাত্মিক, পরিবেশগত, আর্থিক, শারীরিক, সামাজিক এবং বৌদ্ধিক।  সুস্থতার প্রতিটি মাত্রা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত।  সর্বোত্তম স্বাস্থ্যের অন্বেষণে প্রতিটি মাত্রা সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।  সুস্থতার প্রতিটি মাত্রা কীভাবে বজায় রাখতে এবং অনুকূল করতে হয় তা বোঝার মাধ্যমে কেউ সুস্থতার সর্বোত্তম স্তরে পৌঁছতে পারেন।

প্র:- কীভাবে দেহ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাড়ানো যায় ?